'আমি সুদেষ্ণাতেই অনার্স'.....
গল্পটা খুব চেনাশোনা মনে হচ্ছে, একটু অন্যরকম হওয়ার দরকার....
সংসদীয় গণতন্ত্রের একটি সাধারণ সমস্যা হল, কোনও একটি বিষয়ে আপনি সমর্থন বা বিরোধিতা করলেই পরোক্ষভাবে রাজনীতিতে জরিয়ে যাবেন, তারপর যখন জানতে পারবেন কানহাইয়া কুমার পশ্চিমবঙ্গে কোনও একটি রাজনৈতিক দলের হয়ে প্রচারে আসছেন, কেমন একটা চোয়া ঢেকুর ওঠে...
রাজনীতি একটি ছোঁয়াচে রোগ, ভারতবর্ষ থেকে ডোনাল্ড ট্রাম্প, সব জায়গাতে একই রকম গন্ধ। এই যেমন চীনকে রুখতে আমেরিকার সঙ্গে হাত মেলানো কতটা যথোপযুক্ত সেটা ভাববার বিষয়.... কিন্তু
প্রেসিডেন্ট কিম জং-উন পারমানবিক পরীক্ষা নিরীক্ষা নিয়ে যা শুরু করেছে তা একপ্রকার না ভেবেই বলে দেওয়া যায়.... শুরুত করে পাটের শাঁক..... একনায়কতন্ত্র!
আমি বাংলাদেশ কে সাপোর্ট করব না ইন্ডিয়াকে? ইন্ডিয়া অবশ্যই আমার দেশ, কিন্তু এইযে বাংলাদেশ! কতটা সমর্থন! কতটা উচ্ছ্বাস! এই দেশের জনসাধারণের ক্রিকেট ঘিরে....।
মোর্তাজার অকপট স্বীকারোক্তি... এক জন স্পোর্টস পারসন হয়ে ক্রিকেট কে ঘিরে যতটা আবেগ ততটাই উচ্ছ্বাস থাকা উচিত বাংলাদেশের কোনও মেয়ে অলিম্পিকে সোনা বা রূপার মেডেল নিয়ে আসলে... দীর্ঘদিন ক্রিকেটে দেশের মানুষকে কিচ্ছু দিতে পারিনি আমরা, এবার সময় এসেছে......
আমার দেশটা তো ওয়ার্ল্ড কাপ জিতেছে, কুরি কুরি বিশ্বকাপেও জেতার প্রবল সম্ভাবনা... এই একটা ম্যাচ হেরে গেলে আমার বিন্দুমাত্র খারাপ লাগত না... বরং ভাল লাগত... যে দেশটার জন্য আমি মোবাইলে বাংলা লিখতে পারছি... ট্যাবে রবীন্দ্রনাথের ইবুক পড়তে পারছি.... না! আমি ইমোশনাল... !
বুঝলে দিদা! মেয়েটা ভাল, ক্লাস টুয়েলভে পড়ছে... অংকে ভাল, মাধ্যমিকে ফার্স্ট ডিভিশন পেয়েছে।
বৌ করে আনো, ভাইবোন হলে পড়াতে পারবে... একজন শিক্ষিত মা একশ জন শিক্ষকের সমান... তার উপর দেখতেও ভাল... মামার বিয়ের আগে আমিই ভাবছিলাম প্রপোজ করি....
- ওরা মুচি...
- আমরা তো মেথর। আর এই মুহূর্তে মানসিকভাবে ধর্ষিত হলাম।
0 Comments
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন