রাজ্যসরকার প্রমাণ করিলেন যাহারা বাংলা অথবা সংস্কৃত বিষয়ে সাম্মানিক বা স্নাতকোত্তরে অধ্যয়ন করিয়া থাকে,তাহার শুধু বোকাই নয়,পাপিষ্ঠ।।
বিধানসভা ভোটে রাজনৈতিক পালাবদলের পর সিংহভাগ মানুষ বিশ্বাস করিয়াছিল পরিবর্তন যাহা তাহাই ইতিবাচক। ইহার কারণেই তাহারা মাতা মৃত্তিকা এবং মনুষ্য জাতীর প্রতি তাহাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করিয়াছিল। নির্বাচনের বৃহত্তম অংশ ছিল যুবসম্প্রদায়। যাহারা ভাবিয়াছিল এইবার হয়তো তাহারা কর্মসংস্থানে যোগদান করিয়া বৃদ্ধ পিতামাতার মুখে হাসি ফুটাইবে,তাহারা কিঞ্চিত হতাশ । দিন,মাস এবং বৎসর অতীক্রান্ত হইতে থাকে।কোন আশাব্যঞ্জক সংবাদ তাহাদের কর্ণগোচর হয়নি।২০১১এর স্কুলসার্ভিস এর বিজ্ঞাপনে সর্বশেষ পরীক্ষা হয় ২০১২ তে।২০১২ খ্রিস্টাব্দ অথবা ইহার পর যাহার পাস করিয়াছে,তাহারা পরীক্ষাতে বসার কোনরূপ সুযোগ পাইনি।রাজনৈতিক গোলোযোগ আর কোর্টের মামলামকদ্দমাতে তাহারা ক্ষান্ত হইয়াছে। এছাড়াও যোগ্যতা নির্ণায়ক শতাংশ এবং শিখণ সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক তো আছেই,শিক্ষকেরা চাকুরি পাইবার পর এই জ্ঞান কতটা কার্যকরী করে,ইহাতে আমি সন্দিগ্ধতা প্রকাশ করিতেছি।।শিক্ষকের আদর্শতা চাকুরি পাইবার দুই বৎসর পর্যন্ত সীমাবদ্ধ থাকে,ইহার পর তাহারা যান্ত্রিকতার দাস হইয়া পরে।ইহায় স্বাভাবিক। তবে অযথায় বিপুল অর্থ ব্যয় করিয়া কোর্সের আবশ্যিকতার নামে মধ্যবিত্ত বাঙালি সন্তানের মধ্যে শিক্ষার প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির যুক্তিসংগতা কোথায়??
এছাড়াও এই পরীক্ষার্থীদের প্রতিনিয়ত বয়স কম করার যে জনশ্রুতি শোনা যাইতেছে, তাহা সত্য হইলে ভবিষ্যতের অনেক উপযুক্ত শিক্ষকের অস্তিত্ব বর্তমানে বিনাশ হওয়ার প্রবল সম্ভাবনা রহিয়াছে। যুব সম্প্রদায় অলস রহিতে চাহেনা,কন্যাশ্রী,যুবশ্রী অথবা অন্য কোন 'শ্রী'যুক্ত শব্দে নিজেকে অন্তর্ভুক্তিকরণের মাধ্যমে নিজেরা হারিয়া যাইতে চাহেনা,তাহারা শুধু প্রাপ্যতা আদায় করতে সচেষ্ট, বিশ্বাস করিতেই পারেনা! আপনাদের রাজনৈতিক মারপ্যাঁচ'এ তাহারা কেন 'বলির পাঠা'??
যাহাদের এখনো সময় আছে,বিকল্প পথের সন্ধানী হওয়া উচিৎ। বয়স বাড়িতেছে আর সময় কমিতেছে।কিন্ত যাহারা পাঁচ বৎসর যাবত বাংলা সাহিত্য এবং সংস্কৃত সাহিত্য অধ্যয়ন করিতেছে,তাহারা কিভাবে ব্যাঙ্কিং বা অন্য চাকরিতে পারদর্শিতা দেখাইবে?গণিত এবং ইংরেজিতে পারদর্শিতা না থাকলে ইহাতে চিড় ধরানো কষ্টকর।যদিও নিয়মিত অভ্যাসে সব ই সম্ভব।
কিন্ত যাহারা ২১ বৎসর বয়সে সাম্মানিক, ২৩ সে স্নাতকোত্তর আর ২৪ সে শিখণমুলক প্রশিক্ষণ লইয়ার পরেও কোন কারণে ৩/৪ বার শিক্ষক হইবার পরীক্ষাতে উত্তীর্ণ হইতে পারেনি আর এই চার বৎসরে বয়সেও অনেকটা বাড়িয়াছে তাহারা কোথায় যাইবে??এখনো কি নতুন করে শুরু করিবার সময় আছে??
প্রশ্ন অনেক রহিয়াছে,শুধু উত্তর-ই জানা নেই।।।।
বিধানসভা ভোটে রাজনৈতিক পালাবদলের পর সিংহভাগ মানুষ বিশ্বাস করিয়াছিল পরিবর্তন যাহা তাহাই ইতিবাচক। ইহার কারণেই তাহারা মাতা মৃত্তিকা এবং মনুষ্য জাতীর প্রতি তাহাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করিয়াছিল। নির্বাচনের বৃহত্তম অংশ ছিল যুবসম্প্রদায়। যাহারা ভাবিয়াছিল এইবার হয়তো তাহারা কর্মসংস্থানে যোগদান করিয়া বৃদ্ধ পিতামাতার মুখে হাসি ফুটাইবে,তাহারা কিঞ্চিত হতাশ । দিন,মাস এবং বৎসর অতীক্রান্ত হইতে থাকে।কোন আশাব্যঞ্জক সংবাদ তাহাদের কর্ণগোচর হয়নি।২০১১এর স্কুলসার্ভিস এর বিজ্ঞাপনে সর্বশেষ পরীক্ষা হয় ২০১২ তে।২০১২ খ্রিস্টাব্দ অথবা ইহার পর যাহার পাস করিয়াছে,তাহারা পরীক্ষাতে বসার কোনরূপ সুযোগ পাইনি।রাজনৈতিক গোলোযোগ আর কোর্টের মামলামকদ্দমাতে তাহারা ক্ষান্ত হইয়াছে। এছাড়াও যোগ্যতা নির্ণায়ক শতাংশ এবং শিখণ সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক তো আছেই,শিক্ষকেরা চাকুরি পাইবার পর এই জ্ঞান কতটা কার্যকরী করে,ইহাতে আমি সন্দিগ্ধতা প্রকাশ করিতেছি।।শিক্ষকের আদর্শতা চাকুরি পাইবার দুই বৎসর পর্যন্ত সীমাবদ্ধ থাকে,ইহার পর তাহারা যান্ত্রিকতার দাস হইয়া পরে।ইহায় স্বাভাবিক। তবে অযথায় বিপুল অর্থ ব্যয় করিয়া কোর্সের আবশ্যিকতার নামে মধ্যবিত্ত বাঙালি সন্তানের মধ্যে শিক্ষার প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির যুক্তিসংগতা কোথায়??
এছাড়াও এই পরীক্ষার্থীদের প্রতিনিয়ত বয়স কম করার যে জনশ্রুতি শোনা যাইতেছে, তাহা সত্য হইলে ভবিষ্যতের অনেক উপযুক্ত শিক্ষকের অস্তিত্ব বর্তমানে বিনাশ হওয়ার প্রবল সম্ভাবনা রহিয়াছে। যুব সম্প্রদায় অলস রহিতে চাহেনা,কন্যাশ্রী,যুবশ্রী অথবা অন্য কোন 'শ্রী'যুক্ত শব্দে নিজেকে অন্তর্ভুক্তিকরণের মাধ্যমে নিজেরা হারিয়া যাইতে চাহেনা,তাহারা শুধু প্রাপ্যতা আদায় করতে সচেষ্ট, বিশ্বাস করিতেই পারেনা! আপনাদের রাজনৈতিক মারপ্যাঁচ'এ তাহারা কেন 'বলির পাঠা'??
যাহাদের এখনো সময় আছে,বিকল্প পথের সন্ধানী হওয়া উচিৎ। বয়স বাড়িতেছে আর সময় কমিতেছে।কিন্ত যাহারা পাঁচ বৎসর যাবত বাংলা সাহিত্য এবং সংস্কৃত সাহিত্য অধ্যয়ন করিতেছে,তাহারা কিভাবে ব্যাঙ্কিং বা অন্য চাকরিতে পারদর্শিতা দেখাইবে?গণিত এবং ইংরেজিতে পারদর্শিতা না থাকলে ইহাতে চিড় ধরানো কষ্টকর।যদিও নিয়মিত অভ্যাসে সব ই সম্ভব।
কিন্ত যাহারা ২১ বৎসর বয়সে সাম্মানিক, ২৩ সে স্নাতকোত্তর আর ২৪ সে শিখণমুলক প্রশিক্ষণ লইয়ার পরেও কোন কারণে ৩/৪ বার শিক্ষক হইবার পরীক্ষাতে উত্তীর্ণ হইতে পারেনি আর এই চার বৎসরে বয়সেও অনেকটা বাড়িয়াছে তাহারা কোথায় যাইবে??এখনো কি নতুন করে শুরু করিবার সময় আছে??
প্রশ্ন অনেক রহিয়াছে,শুধু উত্তর-ই জানা নেই।।।।
0 Comments
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন