যেসব সম্পর্ক ভিত্তিহীন, একসময় তা বুদবুদের মত মিলিয়ে যায়।
বারো বছরের রমেন ফোনসেক্স করে উনিশ বছরের মহুয়ার সাথে। একটা চুমু দাও, বুকটা এগিয়ে আনো, আমার হাতটা এখন কোথায়?
মহুয়া জানে রাতের জমকালো মুহূর্তগুলো কিভাবে ছেলেদের সাথে কাটাতে হয়। রাত গড়িয়ে, শরীর ভিজিয়ে পালন করে মানসিক অসুস্থতা।
শম্পা বিকাশকে ভালোবাসতো। আমাদের প্রায়শই বলত বিকাশ ছাড়া কাউকে বিয়ে করবেনা। হঠাৎ শম্পার একদিন বিয়ে হয়ে গেল। বিকাশ এখন পাগলের মত ঘুরে বেড়ায়।
রজত, রাকেশ আর তপন অমৃতার সাথে দেখা করতে গিয়েছিল। তপনের সাথে অমৃতার সামনের মাসে বিয়ে। ফেরার সময় লড়ির সাথে বাইকের ধাক্কায় তপন আর রাকেশের স্পট ডেড।
ইনা জানতো আমি ওকে খুব ভালবাসি। আমি ওর একবছরের সিনিয়র। দরকার পড়লেই ফোন করত, বাকি সময় রাস্তায় দেখা হলে চিনতো না।
বিক্ষিপ্ত ঘটনা আর জীবনে বাড়াতে চাইনা। সবসময় তাপ বিকিরণ করে যাব, আর বিনিময়ে শীতার্ত হব। প্রয়োজন নেই।
রণিত আমায় বলেছিল, বিশ্বাস কর! কেউ যদি তোকে ভালবাসে, চিতাই ওঠার আগেও তোর কথা মনে করবে।
একাকীত্ব, আমায় একটু সঙ্গ দেবে? আমি যে তোমায় বড্ড বেশি ভালবাসি!
Sudip Sen
বারো বছরের রমেন ফোনসেক্স করে উনিশ বছরের মহুয়ার সাথে। একটা চুমু দাও, বুকটা এগিয়ে আনো, আমার হাতটা এখন কোথায়?
মহুয়া জানে রাতের জমকালো মুহূর্তগুলো কিভাবে ছেলেদের সাথে কাটাতে হয়। রাত গড়িয়ে, শরীর ভিজিয়ে পালন করে মানসিক অসুস্থতা।
শম্পা বিকাশকে ভালোবাসতো। আমাদের প্রায়শই বলত বিকাশ ছাড়া কাউকে বিয়ে করবেনা। হঠাৎ শম্পার একদিন বিয়ে হয়ে গেল। বিকাশ এখন পাগলের মত ঘুরে বেড়ায়।
রজত, রাকেশ আর তপন অমৃতার সাথে দেখা করতে গিয়েছিল। তপনের সাথে অমৃতার সামনের মাসে বিয়ে। ফেরার সময় লড়ির সাথে বাইকের ধাক্কায় তপন আর রাকেশের স্পট ডেড।
ইনা জানতো আমি ওকে খুব ভালবাসি। আমি ওর একবছরের সিনিয়র। দরকার পড়লেই ফোন করত, বাকি সময় রাস্তায় দেখা হলে চিনতো না।
বিক্ষিপ্ত ঘটনা আর জীবনে বাড়াতে চাইনা। সবসময় তাপ বিকিরণ করে যাব, আর বিনিময়ে শীতার্ত হব। প্রয়োজন নেই।
রণিত আমায় বলেছিল, বিশ্বাস কর! কেউ যদি তোকে ভালবাসে, চিতাই ওঠার আগেও তোর কথা মনে করবে।
একাকীত্ব, আমায় একটু সঙ্গ দেবে? আমি যে তোমায় বড্ড বেশি ভালবাসি!
Sudip Sen
0 Comments
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন