"খেলাধূলায় একই সঙ্গে শরীর গঠন ও আনন্দ লাভ হয়।
তাই পড়াশুনার পাশাপাশি ছাত্রকে কিছু সময় খেলাধূলাতেও ব্যয় করতে হবে"।

- স্যার, তাহলে খেলতে যাই?
- এখনি! আগে ছাত্রজীবনের কর্তব্য রচনা'টা শেষ কর। আগেরবার জাতীয় সংহতি এসেছিল পরীক্ষাতে, একটা অক্ষর লিখতে পারিসনি।
- স্যার, জাতীয় সংহতি এবার এলে আমি পাতাজুড়ে লিখে দেব 'অসহিষ্ণু'।
- বড় বড় কথা বলিসনা। ক্লাস ফোরের ছাত্রের ক্লাস ফোরের মতই কথা বলা উচিত।
- তুমি পালন কর ছাত্রজীবনের কর্তব্য?
- করি বৈকি।
- তাহলে তুমি ড্যাংগুলি না খেলে এখন আমায় পড়াচ্ছ যে!
- বয়সের সাথে খেলার ধরণ গুলো পরিবর্তিত হয়।
- ও, তুমি সারাদিন মোবাইল নিয়ে খেল, এখন সবাই মোবাইল নিয়ে খেলে। জানো, বান্টুও মোবাইলে ক্রিকেট খেলে, ফুটবল খেলে। মাঠে আর কেউ খেলতে যায়না। স্যার, তাহলে অযথা মিথ্যে পড়ব কেন?
- পড়....

'খেলাধূলায় একই সঙ্গে শরীর গঠন ও আনন্দ লাভ হয়।'
- শরীর গঠন মানে কী?
- মানে বডির স্ট্রাকচার। যেমন ধর দেবের মত বডি। তুই তো রোগা প্যাটকা!
- সে তো তুমিও।
- আর আনন্দ লাভ মানে?
- মানে 'হ্যাপিনেস' 'জয়'।
- অ! এবার বুঝেছি।