কলেজ স্ট্রীটের মাইতি বুক স্টলের সামনে দাঁড়িয়ে পপকর্ণ চিবোচ্ছিলাম, চিবানো ঠিক নয়... গিলছিলাম বলা যেতে পারে...
ইউনিভার্সিটির গেট দিয়ে যে মেয়েটি বেড়িয়ে গেলো তার সামনের দিকটাতে চোখ পৌঁছায়নি, পিছনদিকটা সমান্তরাল সরলরেখা নামতে নামতে একটা জায়গাতে বক্র হয়ে নীচে নেমে গিয়েছে।
প্লেসটোসিন যুগ.... গান্ডোয়ানা ল্যান্ড... টেথিস সাগর... আর মনে ভূমিকম্প.... সামনে একটা ভঙ্গিল পর্বত সুবিন্যস্ত খাঁজ অথবা ভাঁজ।
মিলিয়ে গেল... সাদা চুড়িদারটা একসময় মিলিয়ে গেল। মনের ভিতরটার অগ্ন্যুৎপাত তখনও কমেনি... প্রেম নাকি ডরম্যান্ট ভলকেনো!
আমার কাজ জিওগ্রাফি অফ ইন্ডিয়া নিয়ে, মনের অবস্থা গঙ্গা নদীর নিম্নগতি...... ক্ষয় বা সঞ্চয়ের কোনোকিছুর আর অবশেষ নেই..... এখন সময় পেলেই শ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত খুলে ঠাকুরের কথোপকথন পড়ি।
- দাদা, ইকোনমিকস পার্ট টু, কিছু আছে!
ইন্দ্রিয় দ্বারা কাউকে চিনতে হলে ফোরজি কানেক্টিভিটি দিয়ে গুগল সার্চ আমার সাথে পেরে উঠবেনা, তা হলফ করে বলতে পারি.... এত সুন্দর গলার আওয়াজ!
একি! একিভাবে সম্ভব! এতো সেই সাদা চুড়িদার!
"মায়াবন বিহারিনি হরিণি , গহন স্বপন সনচারিনি।"
- দাদা! একটু তাড়াতাড়ি প্লিজ!
এবার আমার চোখ গেল ওর মুখের দিকে...
একি! কী হয়েছে! কিভাবে!
আমি তৎক্ষণাৎ চোখ.... মুখ.... মন.... সমস্ত ইন্দ্রিয় থেকে ওকে সরিয়ে নিয়েছিলাম, ঘৃণা, ভয় বা সহানুভূতি! জানা নেই।
"কিছুদিন আগে রান্নাঘরের গ্যাস সিলিন্ডার বার্স্ট হয়ে গলাসহ ওর মুখের সামনেটা পুড়ে যায়।"
একদিন মনকে জিজ্ঞেস করলাম, আচ্ছা কারও পিছনদিকটা, গলার আওয়াজ, সাদা চুড়িদার ভাল লাগলে কী করবি? প্রেম করবি! নাকি দয়া! সিমপ্যাথি!
মন কোনও উত্তর দেয়নি, আমিও কোনও উত্তর দিইনি, কেউ কোনওদিন কোনও উত্তর দেবেনা........
"ট্রাভলিং লেডি, স্টে ফর আ হোয়াইল, আনটিল দ্য নাইট ইজ ওভার.....
আই অ্যাম জাস্ট আ স্টেশন অন ইওর ওয়ে, আই নো, আই অ্যাম নট ইওর লাভার।।।।"
Sudip Sen
24/12
ইউনিভার্সিটির গেট দিয়ে যে মেয়েটি বেড়িয়ে গেলো তার সামনের দিকটাতে চোখ পৌঁছায়নি, পিছনদিকটা সমান্তরাল সরলরেখা নামতে নামতে একটা জায়গাতে বক্র হয়ে নীচে নেমে গিয়েছে।
প্লেসটোসিন যুগ.... গান্ডোয়ানা ল্যান্ড... টেথিস সাগর... আর মনে ভূমিকম্প.... সামনে একটা ভঙ্গিল পর্বত সুবিন্যস্ত খাঁজ অথবা ভাঁজ।
মিলিয়ে গেল... সাদা চুড়িদারটা একসময় মিলিয়ে গেল। মনের ভিতরটার অগ্ন্যুৎপাত তখনও কমেনি... প্রেম নাকি ডরম্যান্ট ভলকেনো!
আমার কাজ জিওগ্রাফি অফ ইন্ডিয়া নিয়ে, মনের অবস্থা গঙ্গা নদীর নিম্নগতি...... ক্ষয় বা সঞ্চয়ের কোনোকিছুর আর অবশেষ নেই..... এখন সময় পেলেই শ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত খুলে ঠাকুরের কথোপকথন পড়ি।
- দাদা, ইকোনমিকস পার্ট টু, কিছু আছে!
ইন্দ্রিয় দ্বারা কাউকে চিনতে হলে ফোরজি কানেক্টিভিটি দিয়ে গুগল সার্চ আমার সাথে পেরে উঠবেনা, তা হলফ করে বলতে পারি.... এত সুন্দর গলার আওয়াজ!
একি! একিভাবে সম্ভব! এতো সেই সাদা চুড়িদার!
"মায়াবন বিহারিনি হরিণি , গহন স্বপন সনচারিনি।"
- দাদা! একটু তাড়াতাড়ি প্লিজ!
এবার আমার চোখ গেল ওর মুখের দিকে...
একি! কী হয়েছে! কিভাবে!
আমি তৎক্ষণাৎ চোখ.... মুখ.... মন.... সমস্ত ইন্দ্রিয় থেকে ওকে সরিয়ে নিয়েছিলাম, ঘৃণা, ভয় বা সহানুভূতি! জানা নেই।
"কিছুদিন আগে রান্নাঘরের গ্যাস সিলিন্ডার বার্স্ট হয়ে গলাসহ ওর মুখের সামনেটা পুড়ে যায়।"
একদিন মনকে জিজ্ঞেস করলাম, আচ্ছা কারও পিছনদিকটা, গলার আওয়াজ, সাদা চুড়িদার ভাল লাগলে কী করবি? প্রেম করবি! নাকি দয়া! সিমপ্যাথি!
মন কোনও উত্তর দেয়নি, আমিও কোনও উত্তর দিইনি, কেউ কোনওদিন কোনও উত্তর দেবেনা........
"ট্রাভলিং লেডি, স্টে ফর আ হোয়াইল, আনটিল দ্য নাইট ইজ ওভার.....
আই অ্যাম জাস্ট আ স্টেশন অন ইওর ওয়ে, আই নো, আই অ্যাম নট ইওর লাভার।।।।"
Sudip Sen
24/12
0 Comments
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন