- এত্তবড় মেসেজ?
- কোনও সমস্যা? বানান ভুল! দাড়ি কমা.. সেমিকোলন...  হাইপেন? কোনও ভুল...!
- না... বড় মেসেজ পড়ার অভ্যাস নেই..।
- অভ্যাস না ধৈর্য?
- দুটোই...
- তারমানে সময় ইনভেস্ট করতে চাওনা?
- ইনভেস্টমেন্ট ব্যাপারটা আসছেনা... এলে বিটকয়েন্সে করতাম.. ক্রিপটোকারেন্সিতে এখন দ্বিগুণ লাভ...
- সবকিছু লাভক্ষতি দিয়ে....
- এটা একসময় সবাইকে শিখতে হয়... যে যত দ্রুত শিখবে তার তত প্রফিট...
- আমি নাহয় দুটো কথায় লিখলাম...  তুমি পড়ে নিলে... সময় হলে উত্তর দিও... তাতে সমস্যাটা কোথায়?
- ইরিটেশন...  আগে এত বেশি স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকতাম যে এখন আর চোখ এত চাপ নিতে পারেনা... জানো, আগে কত্ত কথা বলতাম.. কথা যেন শেষই হতনা... মিথ্যা বলব না, বাথরুমে বসে টেক্সট করার অভিজ্ঞতাও আমার আছে...। আর একই টেক্সট বার তিরিশেক পড়ারও...
- তা তো ভাল... হাতের টাইপিং স্পিড তো বেড়েছে! সঙ্গে রিডিং হ্যাবিট!
- আগে জানলে আমি ডেস্কটপ ব্যবহার করতাম... মোবাইলে টাইপ করে আর লাভ কী হল!.. তবে হ্যাঁ.. একটা ভাল জিনিস শিখেছি...  তোমায় চুপিচুপি বলি; লাইফ সেভিং টিপ্স হিসেবে কাজে লাগিও... কখনও কাউকে বেশি শব্দের মেসেজ পাঠিও না... কথার মাঝে গ্যাপ রেখো... রাত্রে চ্যাটিং নৈব নৈবচ.. আর একই ব্যক্তির সঙ্গে বারংবার কথা বলা তো কখনওই না... এর থেকে একটা ইমোশনাল অ্যাটাচমেন্ট তৈরি হয়... মনে প্রেম জাগে... প্রেম থেকে ত্যাগ আর ত্যাগ থেকে বিদায়... আচ্ছা! আমি কী খুব বেশি শব্দের কিছু লিখলাম তোমায়! তবে আজ তো আর কিছু লেখাই যাবেনা! মনে রাখবে টাইম ইজ মানি এন্ড মানি ইজ এভরিথিং.....।